1. admin@inathganjbarta.com : inathganjbarta :
  2. iqbalpress02@gmail.com : ইকবাল তালুকদার : ইকবাল তালুকদার তালুকদার
  3. manna820@gmail.com : আলী জাবেদ মান্না। : আলী জাবেদ মান্না।
  4. masudsikdar26@gmail.com : Masud Sikdar : Masud Sikdar
মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ০৬:০৯ পূর্বাহ্ন

বান্দরবানে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত, পৃথক দুর্ঘটনায় ২ জনের মৃত্যু

  • আপডেটের সময়: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫
  • ২৭ ভিউ

বান্দরবানে নিম্নচাপের প্রভাবে অব্যাহত বৃষ্টিপাত ও ঝড়ে গাছ ভেঙে এবং বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে পড়ার ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। এখনো বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, রোববার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৩ মিলিমিটার রেকর্ড করা হয়েছে। ধারাবাহিক বৃষ্টিপাতের কারণে পাহাড়ের মাটি নরম হয়ে, পাহাড় ধসের সম্ভাবনা বাড়ছে। বৃষ্টির গতি কমার কারণে জেলার সাঙ্গু, মাতামহুরী নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

 

এদিকে ধারাবাহিক বৃষ্টিপাতের কারণে পাহাড়ের মাটি পড়ে জেলা সদরের সঙ্গে রুমা, থানচি উপজেলায় সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে,পাহাড়ের মাটি সরানোর কাজে সেনাবাহিনীর ইউনিট কাজ করছে। এদিকে প্রবল বৃষ্টিপাত ও ঝড়ো হাওয়ায় গাছ ভেঙে আলীকদমে একজন এবং বৈদ্যুতিক তার ছিড়ে নাইক্ষ্যংছড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু হয়েছে।গত শনিবার ঝড়ের সময়ে আলীকদম উপজেলার কুরুকপাতা ইউনিয়নের মেনরত পাড়ায় বাড়ির উঠানে গাছ ভেঙে পড়ে একজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে প্রশাসনের পক্ষ হতে। নিহতের নাম তাইপাও ম্রো। তিনি স্থানীয় বাসিন্দার রিংয়ং ম্রোয়ের মেয়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন আলীকদম উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মুহাম্মাদ আবদুল্লাহ আল মুমিন।

 

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিছামারা এলাকায় জমিতে গরু বাঁধতে ঝড়ে ছিড়ে পড়া বিদ্যুতের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম নূর ফয়েজ (৪০)। তিনি দক্ষিণ বিছামারা এলাকার বাসিন্দার বদিউল আলমের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসরুরুল হক।দুর্যোগ মোকাবিলায় জেলায় ২২০টি অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। টানা ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে উদ্ভুত পরিস্থিতি সামল দেওয়ার সব প্রস্তুতি নেওয়া আছে বলে নিশ্চিত করেন বান্দরবান জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে উপজেলার সব নির্বাহী কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনসহ উপজেলা প্রশাসনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা সরজমিনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। পাহাড় ও অধ্যুষিত ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী জনসাধারণকে ঝুঁকি না নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে বলা হচ্ছে।

 

রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত এখনো বৃষ্টিপাত অব্যাহত আছে।

এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা অথবা ভিডিও কপি করা সম্পূর্ণ বেআইনি @2025
Desing & Developed BY ThemeNeed.com