ইনাতগঞ্জ বার্তা ডেস্কঃ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ ও জাতীয় সংসদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিকের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাবের চিন্তা করছে প্রধান বিরোধী দল তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। সোমবার (১৯ মে) জিও নিউজের খবরে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী ও স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব পেশ করার কথা বিবেচনা করছে ইমরান খানের দলটি। দলীয় সূত্র বলছে, পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান, তার দল এবং তার বোনদের মধ্যে সাম্প্রতিক বৈঠকে স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাবের ধারণাটি সক্রিয়ভাবে আলোচনা করা হয়েছিল। ওই আলাপে ইমরান খানকে বিরোধী জোটের অবস্থান সম্পর্কেও অবহিত করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পাখতুনখোয়া মিলি আওয়ামী পার্টির নেতা মাহমুদ খান আছাকজাই। এই নেতা প্রকাশ্যে বর্তমান স্পিকারের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করেছেন।সূত্রগুলো আরও দাবি করে, পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা দলের নেতৃত্ব এবং মিত্র বিরোধী দলগুলোকে প্রস্তাবের পরিকল্পনা করার জন্য এগিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন ওই বৈঠকে। সময় হলে কৌশল বাস্তবায়নের জন্য তাদের পূর্ণ ক্ষমতাও দেন তিনি।
দলের অভ্যন্তরীণ সূত্রগুলো ইমরান খানকে উদ্ধৃত করে বলেছে, বর্তমান সরকারকে সংসদের ভেতরে এবং বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই চ্যালেঞ্জ জানাতে হবে। এই বিষয়ে মন্তব্য করে পিটিআইয়ের সিনিয়র নেতা এবং প্রাক্তন স্পিকার আসাদ কায়সার নিশ্চিত করেছেন, প্রধানমন্ত্রী এবং স্পিকার উভয়কেই অনাস্থা প্রস্তাবের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। আসাদ কায়সার বলেন,‘আমরা এই বিকল্পটি বিবেচনাধীন রাখছি। পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার কারণে, আমরা সাময়িকভাবে পিছিয়ে আছি।’ অনাস্থা প্রস্তাবটি “যথাযথ সময়ে” ব্যবহার করা হবে এবং প্রধানমন্ত্রী ও স্পিকার উভয়ই বিরোধী শিবিরের নজরদারিতে রয়েছে বলেও জানান তিনি। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের ইতিহাসে, ইমরান খানই একমাত্র প্রধানমন্ত্রী যিনি ২০২২ সালের এপ্রিলে অনাস্থা প্রস্তাবের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত
যুদ্ধবিরতি ও সামরিক হটলাইন নিয়ে এবার অবস্থান স্পষ্ট করলো পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি ও সামরিক হটলাইন নিয়ে এবার অবস্থান স্পষ্ট করলো পাকিস্তান অর্ধেক জিম্মির বিনিময়ে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ইসরায়েলের, যা বলছে হামাস অর্ধেক জিম্মির বিনিময়ে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ইসরায়েলের, যা বলছে হামাস ৫ লাখ ডলারের ভারতীয় আম বিমানবন্দর থেকেই ফিরিয়ে দিলো যুক্তরাষ্ট্র ৫ লাখ ডলারের ভারতীয় আম বিমানবন্দর থেকেসূত্রগুলো আরও দাবি করে, পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা দলের নেতৃত্ব এবং মিত্র বিরোধী দলগুলোকে প্রস্তাবের পরিকল্পনা করার জন্য এগিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন ওই বৈঠকে। সময় হলে কৌশল বাস্তবায়নের জন্য তাদের পূর্ণ ক্ষমতাও দেন তিনি।
দলের অভ্যন্তরীণ সূত্রগুলো ইমরান খানকে উদ্ধৃত করে বলেছে, বর্তমান সরকারকে সংসদের ভেতরে এবং বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই চ্যালেঞ্জ জানাতে হবে। এই বিষয়ে মন্তব্য করে পিটিআইয়ের সিনিয়র নেতা এবং প্রাক্তন স্পিকার আসাদ কায়সার নিশ্চিত করেছেন, প্রধানমন্ত্রী এবং স্পিকার উভয়কেই অনাস্থা প্রস্তাবের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। আসাদ কায়সার বলেন,‘আমরা এই বিকল্পটি বিবেচনাধীন রাখছি। পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার কারণে, আমরা সাময়িকভাবে পিছিয়ে আছি।’ অনাস্থা প্রস্তাবটি “যথাযথ সময়ে” ব্যবহার করা হবে এবং প্রধানমন্ত্রী ও স্পিকার উভয়ই বিরোধী শিবিরের নজরদারিতে রয়েছে বলেও জানান তিনি। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের ইতিহাসে, ইমরান খানই একমাত্র প্রধানমন্ত্রী যিনি ২০২২ সালের এপ্রিলে অনাস্থা প্রস্তাবের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত হন।
Leave a Reply