নবীগঞ্জে ঈদ কে সামনে রেখে গরু চোরের তৎপরতা বেড়ে চলছে

বাদল আহমেদ নবীগঞ্জ থেকে : নবীগঞ্জে আসন্ন ঈদুল আজহা কে সামনে রেখে গরু চোরের উপদ্রব বেড়ে চলছে প্রতিদিন কোনো না কোনো যায়গায় চুরি হচ্ছে একটা মানুষের কষ্টের উপার্জিত সম্পদ গরু।
আর এসব চোরের চুরির কারণে অনেকেই তাদের উপার্জিত সম্পদ হারিয়ে নিঃশ্ব হচ্ছেন।
সুত্রে জানা যায় নবীগঞ্জ উপজেলা জোরে অসংখ্য ছোট বড় খামারি আছে অনেকেই তিল তিল করে দিনের পর দিন কেটে কোরবানির জন্য গরু কে লালন পালন করে তুলেন।
যা বছর শেষে কিছু নগদ অর্থ পাওয়ার আশায়, কিন্তু এসব চোরের চুরির কারণে অনেকেই আতংকে ভয়ে থাকেন সবসময় কখন সেই মুল্যবান সম্পদ নিয়ে যায়, আর একেবারে পথে বসিয়ে দেয়, এদিকে স্থানীয় কিছু খামারিদের বক্তব্য চুরেররা সেই সব এলাকা লক্ষ করে, যে সকল এলাকায় মানুষের যোগাযোগ মাধ্যেম একদম নাজেহাল বা চলাচলের আনপযোগী।
এছাড়াও আরও জানা যায় পুলিশ রাতে টহল দেয় শহর ও আশেপাশের কিছু উপযোগী গ্রাম অঞ্চলে! আর চোরেরা তাদের দিক নির্দেশনা দেখেই তারা তাদের উল্টো পথে চুরি করে, খামারিরা আরও বলেন গ্রামে ঈদ লগ্নে বিশেষ করে কোরবানি ঈদের সময় গ্রাম্য পুলিশ টহল বিশেষ জরুরি ও পাশাপাশি সেচ্ছাসেবী সংঘঠন যদি উদ্দ্যোগ নেয় তাহলে চূরের উৎতপাত কমে আসবে!!
এদিকে গত(২৫মে) কয়েকটি যায়গা গরু চুরির খবর পাওয়া গেছে নবীগঞ্জ সদরে হাতে নাতে জনতা পাকড়াও করে একজন গরু চোর কে ধরে।
পাশাপাশি নবীগঞ্জ সদরে তেলি কানাইপুর গ্রামে তিনটি গরু পাওয়া গেছে , স্থানীয় বক্তব্য চোর চুরি করে যাওয়ার সময় মানুষের উপস্থিতি টের পেয়ে গরু রেখে পালিয়ে যায়!! এদিকে এসব চুরের উৎপাত নিয়ে মহা সংকটে আছে খামারিরা পাশাপাশি নতুন নতুন উদ্দ্যোগতাও গরু পালন করতে ভয় পাচ্ছে, এব্যাপারে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ কামরুজ্জামান বলেন আসন্ন ঈদুল আজহা কে সামনে রেখে প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রতিটি ইউনিয়নে আমাদের পুলিশ টহল সহ পাশাপাশি গ্রাম্য পুলিশ টহল বাড়িয়েছি আর এখন পর্যন্ত গরু চুরির কোনো তথ্য আমাদের কাছে নাই যদি কেউর এমন কোনো অভিযোগ থাকে আমাদের জানালে অবশ্যই ব্যবস্থা নেবো।