Inathganjbarta দৈনিক ইনাতগঞ্জ বার্তা

Main Menu

  • হোম পেজ
  • সারা বাংলাদেশ
  • সিলেট বিভাগ
  • মৌলভীবাজার জেলা
  • সুনামগঞ্জ জেলা
  • হবিগঞ্জ জেলা
  • আইন আদালত
  • মতামত
  • খেলাধুলা
  • আমাদের পরিবার
  • Copyright Policy
  • Terms & Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • About Us

Inathganjbarta দৈনিক ইনাতগঞ্জ বার্তা

Inathganjbarta দৈনিক ইনাতগঞ্জ বার্তা

  • হোম পেজ
  • সারা বাংলাদেশ
  • সিলেট বিভাগ
  • মৌলভীবাজার জেলা
  • সুনামগঞ্জ জেলা
  • হবিগঞ্জ জেলা
  • আইন আদালত
  • মতামত
  • খেলাধুলা
  • আমাদের পরিবার
  • Copyright Policy
  • Terms & Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • About Us
খেলাধুলা
Home›খেলাধুলা›শচীনের ৫২ বসন্ত: স্মৃতির সুরে বাঁধা ক্রিকেটের এক জীবন্ত কিংবদন্তি

শচীনের ৫২ বসন্ত: স্মৃতির সুরে বাঁধা ক্রিকেটের এক জীবন্ত কিংবদন্তি

By Masud Sikdar
April 24, 2025
71
0
Share:

ইনাতগঞ্জ বার্তা ডেস্কঃ ২৪ এপ্রিল ১৯৭৩, মুম্বাইয়ের এক সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েছিল এমন একটি শিশু, যার ব্যাট হয়ে ওঠে ভবিষ্যৎ কোটি কোটি মানুষের আবেগের প্রতিফলন। তিনি আর কেউ নন শচীন রমেশ টেন্ডুলকার। ক্রিকেটবিশ্বে যাঁকে বলা হয় ‘ক্রিকেটের ঈশ্বর’। এই কিংবদন্তি পা ফেললেন জীবনের ৫২তম বসন্তে।

শচীনের ক্রিকেটজীবন শুরু হয় মাত্র ১১ বছর বয়সে মুম্বাইয়ের হয়ে খেলতে নামার মধ্য দিয়ে। কিন্তু তার আসল লড়াই শুরু হয় ১৬ বছর বয়সে, যখন তিনি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের হয়ে অভিষেক করেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। সেবার কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল জাতির অপার প্রত্যাশা।

প্রতিপক্ষ বোলারদের তীব্র গতি আর গণমাধ্যমের চাপে বারবার ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু শচীন ছিলেন অন্য ধাতুতে গড়া। তাঁর হাতে ছিল ব্যাট, চোখে স্বপ্ন আর অন্তরে ছিল দেশকে উচিয়ে নেওয়ার অদম্য সংকল্প। তাঁর ব্যাট থেকে বের হওয়া শত শত রান একসময় হয়ে উঠল ভারতের গর্ব, ক্রিকেট ইতিহাসের অংশ।

৩৪ হাজারেরও বেশি আন্তর্জাতিক রান, ১০০টি আন্তর্জাতিক শতল। এই রেকর্ডই বলে দেয় শচীন কী ছিলেন ক্রিকেটের জন্য। কিন্তু পরিসংখ্যান ছাড়াও তিনি হয়ে উঠেছিলেন কোটি ভক্তের হৃদয়জয়ী এক অনুপ্রেরণা। বিনয়, পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ের জীবন্ত উদাহরণ ছিলেন তিনি।

তাঁর জীবনেও ছিল দুঃসময়। ১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপে বাবার মৃত্যুর খবর শুনেও তিনি ফিরে গিয়েছিলেন মাঠে। জাতির জন্য খেলেছেন, বাবার স্মৃতিকে উৎসর্গ করেছেন প্রতিটি ইনিংস। চোট-আঘাত, ফর্মহীনতা, মিডিয়ার সমালোচনা। সবকিছুকে পেছনে ফেলে তিনি সামনে এগিয়ে গেছেন নিজের ধৈর্য আর মনোবলের জোরে।

২০১১ সালে, ২২ বছরের প্রতীক্ষার পর, ভারতের বিশ্বকাপ জয়ের মুহূর্ত ছিল শচীনের ক্যারিয়ারের শ্রেষ্ঠ অধ্যায়। সেই দিন গোটা দেশ তাকে কাঁধে তুলে নিয়েছিল, যেমন করে তিনি দীর্ঘদিন ধরে জাতিকে কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন। ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানান শচীন। কান্নাভেজা সেই বিদায়ী ভাষণ আজও কোটি মানুষের স্মৃতিতে অমলিন।

 

ক্রিকেট ছাড়ার পরও শচীন থেমে থাকেননি। তরুণ প্রজন্মকে গড়ে তোলার লক্ষ্যে মেন্টর হিসেবে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন আইপিএল দলে। পাশাপাশি সমাজসেবায় নিজেকে যুক্ত করেছেন, শিশুদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করছেন ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে।

 

শচীন শুধু একজন ক্রিকেটার ছিলেন না। তিনি কোটি ক্রিকেট প্রেমিদের কাছে ছিলেন একটি আবেগ, একটি অধ্যায়, একটি অনুপ্রেরণা। তাঁর জীবন সবাইকে শেখায় সংগ্রাম থাকবেই, কিন্তু অটল লক্ষ্য আর নিষ্ঠা থাকলে সাফল্যও অনিবার্য। শচীন আজও আমাদের হৃদয়ে বেঁচে আছেন। একজন কিংবদন্তি হিসেবে, একজন সত্যিকারের জীবন্ত কিংবদন্তি প্রতিপক্ষ বোলারদের তীব্র গতি আর গণমাধ্যমের চাপে বারবার ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু শচীন ছিলেন অন্য ধাতুতে গড়া। তাঁর হাতে ছিল ব্যাট, চোখে স্বপ্ন আর অন্তরে ছিল দেশকে উচিয়ে নেওয়ার অদম্য সংকল্প। তাঁর ব্যাট থেকে বের হওয়া শত শত রান একসময় হয়ে উঠল ভারতের গর্ব, ক্রিকেট ইতিহাসের অংশ।

 

৩৪ হাজারেরও বেশি আন্তর্জাতিক রান, ১০০টি আন্তর্জাতিক শতল। এই রেকর্ডই বলে দেয় শচীন কী ছিলেন ক্রিকেটের জন্য। কিন্তু পরিসংখ্যান ছাড়াও তিনি হয়ে উঠেছিলেন কোটি ভক্তের হৃদয়জয়ী এক অনুপ্রেরণা। বিনয়, পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ের জীবন্ত উদাহরণ ছিলেন তিনিতাঁর জীবনেও ছিল দুঃসময়। ১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপে বাবার মৃত্যুর খবর শুনেও তিনি ফিরে গিয়েছিলেন মাঠে। জাতির জন্য খেলেছেন, বাবার স্মৃতিকে উৎসর্গ করেছেন প্রতিটি ইনিংস। চোট-আঘাত, ফর্মহীনতা, মিডিয়ার সমালোচনা। সবকিছুকে পেছনে ফেলে তিনি সামনে এগিয়ে গেছেন নিজের ধৈর্য আর মনোবলের জোরে।২০১১ সালে, ২২ বছরের প্রতীক্ষার পর, ভারতের বিশ্বকাপ জয়ের মুহূর্ত ছিল শচীনের ক্যারিয়ারের শ্রেষ্ঠ অধ্যায়। সেই দিন গোটা দেশ তাকে কাঁধে তুলে নিয়েছিল, যেমন করে তিনি দীর্ঘদিন ধরে জাতিকে কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন। ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানান শচীন। কান্নাভেজা সেই বিদায়ী ভাষণ আজও কোটি মানুষের স্মৃতিতে অমলিন।

 

ক্রিকেট ছাড়ার পরও শচীন থেমে থাকেননি। তরুণ প্রজন্মকে গড়ে তোলার লক্ষ্যে মেন্টর হিসেবে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন আইপিএল দলে। পাশাপাশি সমাজসেবায় নিজেকে যুক্ত করেছেন, শিশুদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করছেন ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে।

শচীন শুধু একজন ক্রিকেটার ছিলেন না। তিনি কোটি ক্রিকেট প্রেমিদের কাছে ছিলেন একটি আবেগ, একটি অধ্যায়, একটি অনুপ্রেরণা। তাঁর জীবন সবাইকে শেখায় সংগ্রাম থাকবেই, কিন্তু অটল লক্ষ্য আর নিষ্ঠা থাকলে সাফল্যও অনিবার্য। শচীন আজও আমাদের হৃদয়ে বেঁচে আছেন। একজন কিংবদন্তি হিসেবে, একজন সত্যিকারের নায়ক হিসেবে।

 

Previous Article

বানিয়াচংয়ে নিজের কিডনি দিয়ে সন্তানের জীবন বাঁচালেন ...

Next Article

অপরাধী আওয়ামীলীগ নেতাদের জামাই আদরে আদালতে হাজির ...

0
Shares
  • 0
  • +
  • 0
  • 0
  • 0
  • 0

Related articles More from author

  • খেলাধুলা

    ছিলেন স্থপতি, বানাতে চেয়েছিলেন সিনেমা, এখন ক্রিকেটে ভারতের জয়ের নায়ক

    March 3, 2025
    By Masud Sikdar
  • -লিড নিউজখেলাধুলা

    বিসিবি সভাপতির পদ হারালেন ফারুক আহমেদ

    May 29, 2025
    By ইকবাল তালুকদার
  • -লিড নিউজখেলাধুলা

    বেটিসকে উড়িয়ে দিয়ে কনফারেন্স লিগের চ্যাম্পিয়ন চেলসি

    May 29, 2025
    By ইকবাল তালুকদার
  • খেলাধুলা

    রাতে চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল, ইতিহাস গড়ে ট্রেবল জয়ের হাতছানি পিএসজির

    May 31, 2025
    By Masud Sikdar
  • খেলাধুলা

    নারী ক্রিকেটার সোহেলি আক্তারকে ৫ বছর নি ষি দ্ধ করলো আইসিসি

    February 11, 2025
    By ইকবাল তালুকদার
  • খেলাধুলা

    পাকিস্তানের বিপক্ষে আজ যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

    February 27, 2025
    By Masud Sikdar

Leave a reply Cancel reply

  • -লিড নিউজসারা বাংলাদেশ

    দেয়ালে ‘শেখ হাসিনাতেই আস্থা’ লিখে বিপদে ছাত্রলীগ কর্মী

  • রাজনীতি

    গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া বিএনপি পিছু হাটবে না: শামসুজ্জামান দুদু

  • খেলাধুলা

    ডিপিএলে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হচ্ছেন সাকিব